বঙ্গবন্ধু হত্যায় শেখ সেলিম জড়িত, আঁতাত ছিল মোস্তাকের সাথে:জেনারেল সফিউল্লাহ
আজ থেকে ঠিক ৪০ বছর আগে কি ঘটেছিল বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির বাসভবনে? বঙ্গবন্ধুর হত্যার দায় কি এড়াতে পারেন, তৎকালিন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ? শেখ ফজুলল করিম সেলিমের এমনই সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন, সাবেক সেনাপ্রধান। পাল্টা অভিযোগ করেন- বঙ্গবন্ধু হত্যার চক্রান্তকারীদের সঙ্গে সখ্যতা ছিলো শেখ সেলিমেরও। দুজনের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে উঠে এসেছে এমনই সব কথা ইন্ডিপেনডেন্ট এর ক্যামেরায়।
তৎকালিন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাংসদ শেখ ফজুলল করিম সেলিমের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যেটি ভিডিও সহ হুবহু আমাদের নিউজ অর্গান টোয়েন্টিফোর.কম পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল,
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাংসদ শেখ ফজুলল করিম সেলিম : সফিউল্লাহ কে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমার বাসা আর্মিরা অ্যাটাক করছে তুমি তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা গ্রহণ কর। প্রথম সফিউল্লাহ বলছে যে ঠিক আছে, স্যার আমি দেখছি।
সাবেক সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ : না, আমাকে বঙ্গবন্দু ফোন করেন নাই। আমি যখন জানতে পারি এটা সকালে খুব বেশী হলে সোয়া পাঁচ টা থেকে সাড়ে পাঁচটা এ রকম কোন একটা সময় হবে। আমি জানার সাথে সাথে উনাকে ফোন করি।
শেখ সেলিম : ৩২ নাম্বারে আসার ও তো চেষ্টা করে নাই। চল দেখি গিয়ে ৩২ নাম্বারে কি হচ্ছে। ৫ টা ট্যাংক নিয়ে যাই দেখি বঙ্গবন্ধুর বাসায় কি ঘটতেছে।
জেনারেল সফিউল্লাহ : ট্যাংক গুলো মাসে দুই বার নাইট ট্রেনিং করতো। ১৫ তারিখ ওই রকম একটা নাইট ট্রেনিং এর ডেইট ছিল। ওই নাইট ট্রেনিং কে দেখাইয়াই তারা ট্যাংক বাহির করেছে। যাতে কারো মনে কোন ধরণের সন্দেহ না আসে।
শেখ সেলিম : এটা সত্য না। ট্যাংক সব সময় বের হয় না। উনি সব মিথ্যা কথা বলতেছে।
জেনারেল সফিউল্লাহ : আমি যখন জানতে পেরেছি নো বডি এলাইন। তো আমি ওখানে গিয়ে আর কি করবো। কি করার জন্য যাবো। ডেড বডি দেখলে আমার কি লাভ টা হত।
শেখ সেলিম : সফিউল্লাহ কেন নীরবতা পালন করলো, উনি তো বাসা থেকে বের হয় নাই। মারা টারা যাওয়ার পর, তারপর মিটিং এ গিয়ে বসছে।
জেনারেল সফিউল্লাহ : আমি যদি ওই দিন ই করে মারা যেতাম লাভ টা কি হইতো?
শেখ সেলিম : শুধু ফারুক রশিদ নয় এর পিছনে আরো শক্তি ছিল যারা ক্ষমতার লোভে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে।
জেনারেল সফিউল্লাহ : সেলিম কি বলে এটা আই ডোন্ট কেয়ার। আমি তো মনে করবো যে খন্দকার মুস্তাকের সাথে শেখ সেলিমের ও আঁতাত ছিল। তা না হলে সে ১৫ তারিখে কেন অ্যামেরিকান এমব্যাসি তে গিয়েছিলো?
শেখ সেলিম : না, না, আমি মার্কিন এমব্যাসি তে যাবো কেন? উনি যে অপকর্ম করেছে এখন সেই কথা বলে। উনাকে তো এখন একটা বলতে হবে তাই বলছে। উনি দেখছে বলছে তার মানে উনি অ্যামেরিকান এমব্যাসি তে গিয়েছিলো এ জন্য দেখছে মনে হয়।
জেনারেল সফিউল্লাহ : ১৫ই আগস্টে আমার তো কোন ভুল ছিল না। যার যা হয়েছে আমার কিছু করণীয় ছিল না।
শেখ সেলিম : সে যদি সময় মতো পদক্ষেপ গ্রহণ করতো তাহলে বঙ্গবন্ধু কে বাঁচানো যেতো এইটা আমি মনে করি।
জেনারেল সফিউল্লাহ : ওই সময় যদি আওয়ামীলীগের সব লোকজন ধাওয়া করে সেনানিবাসে ঢুকতো, প্রতিরোধ করতো পারতো কেউ।
শেখ সেলিম : ১৫ই আগস্ট গোটা জাতি হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলো।
জেনারেল সফিউল্লাহ : কথা বলা যায়, কাজের কাজ হতো না।
তৎকালিন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাংসদ শেখ ফজুলল করিম সেলিমের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যেটি ভিডিও সহ হুবহু আমাদের নিউজ অর্গান টোয়েন্টিফোর.কম পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল,
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাংসদ শেখ ফজুলল করিম সেলিম : সফিউল্লাহ কে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমার বাসা আর্মিরা অ্যাটাক করছে তুমি তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা গ্রহণ কর। প্রথম সফিউল্লাহ বলছে যে ঠিক আছে, স্যার আমি দেখছি।
সাবেক সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ : না, আমাকে বঙ্গবন্দু ফোন করেন নাই। আমি যখন জানতে পারি এটা সকালে খুব বেশী হলে সোয়া পাঁচ টা থেকে সাড়ে পাঁচটা এ রকম কোন একটা সময় হবে। আমি জানার সাথে সাথে উনাকে ফোন করি।
শেখ সেলিম : ৩২ নাম্বারে আসার ও তো চেষ্টা করে নাই। চল দেখি গিয়ে ৩২ নাম্বারে কি হচ্ছে। ৫ টা ট্যাংক নিয়ে যাই দেখি বঙ্গবন্ধুর বাসায় কি ঘটতেছে।
জেনারেল সফিউল্লাহ : ট্যাংক গুলো মাসে দুই বার নাইট ট্রেনিং করতো। ১৫ তারিখ ওই রকম একটা নাইট ট্রেনিং এর ডেইট ছিল। ওই নাইট ট্রেনিং কে দেখাইয়াই তারা ট্যাংক বাহির করেছে। যাতে কারো মনে কোন ধরণের সন্দেহ না আসে।
শেখ সেলিম : এটা সত্য না। ট্যাংক সব সময় বের হয় না। উনি সব মিথ্যা কথা বলতেছে।
জেনারেল সফিউল্লাহ : আমি যখন জানতে পেরেছি নো বডি এলাইন। তো আমি ওখানে গিয়ে আর কি করবো। কি করার জন্য যাবো। ডেড বডি দেখলে আমার কি লাভ টা হত।
শেখ সেলিম : সফিউল্লাহ কেন নীরবতা পালন করলো, উনি তো বাসা থেকে বের হয় নাই। মারা টারা যাওয়ার পর, তারপর মিটিং এ গিয়ে বসছে।
জেনারেল সফিউল্লাহ : আমি যদি ওই দিন ই করে মারা যেতাম লাভ টা কি হইতো?
শেখ সেলিম : শুধু ফারুক রশিদ নয় এর পিছনে আরো শক্তি ছিল যারা ক্ষমতার লোভে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে।
জেনারেল সফিউল্লাহ : সেলিম কি বলে এটা আই ডোন্ট কেয়ার। আমি তো মনে করবো যে খন্দকার মুস্তাকের সাথে শেখ সেলিমের ও আঁতাত ছিল। তা না হলে সে ১৫ তারিখে কেন অ্যামেরিকান এমব্যাসি তে গিয়েছিলো?
শেখ সেলিম : না, না, আমি মার্কিন এমব্যাসি তে যাবো কেন? উনি যে অপকর্ম করেছে এখন সেই কথা বলে। উনাকে তো এখন একটা বলতে হবে তাই বলছে। উনি দেখছে বলছে তার মানে উনি অ্যামেরিকান এমব্যাসি তে গিয়েছিলো এ জন্য দেখছে মনে হয়।
জেনারেল সফিউল্লাহ : ১৫ই আগস্টে আমার তো কোন ভুল ছিল না। যার যা হয়েছে আমার কিছু করণীয় ছিল না।
শেখ সেলিম : সে যদি সময় মতো পদক্ষেপ গ্রহণ করতো তাহলে বঙ্গবন্ধু কে বাঁচানো যেতো এইটা আমি মনে করি।
জেনারেল সফিউল্লাহ : ওই সময় যদি আওয়ামীলীগের সব লোকজন ধাওয়া করে সেনানিবাসে ঢুকতো, প্রতিরোধ করতো পারতো কেউ।
শেখ সেলিম : ১৫ই আগস্ট গোটা জাতি হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলো।
জেনারেল সফিউল্লাহ : কথা বলা যায়, কাজের কাজ হতো না।
__._,_.___
Pl see my blogs;
Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!
No comments:
Post a Comment