দেশ ভাগ যারা দেখেন নি, এবার তাঁরাও দেখুন!
রাজনৈতিক সন্ত্রাসের গপ্পো অনেক হলো,অস্পৃশ্যতার সন্ত্রাস ও তাঁরা দেখুন!
হিন্দুরাষ্ট্রে বেঁচে তাকার জন্য দলিতেরা ইসলামের শরণাপন্ন,তাহলে ইতিহাস নূতন করে দেখুন!
দেশটা এখন রাজনৈতিক ধর্মীয় গুন্ডাবাহিনীর দখলে!
বিশুদ্ধ হিন্দুত্বের জবাবে এই ধর্মান্তরণ অশণিসংকেত
পলাশ বিশ্বাস
এই বাংলায় ক্ষমতার রাজনীতি ছাড়া কোনো কিছু জীবনযাত্রার পথে কারো মাথাব্যথা হয়না।জাতপাঁতের উর্দ্ধ্বে সোনার বাংলা,তাই মুখে শুধু ক্ষমতার রাজনীতি।তবু ত দেসটা ভারতবর্ষ,আমরা সবসময় মনে রাখতে পারিনা।কঠিন সমাজবাস্তব নিয়ে মুক্তবাজারের হিন্দুত্বের জমিত পদ্মফুল ফুটছে ত ফুটছেই।
বাংলায় দলিতেরা মমতা ব্যানার্জির আধিপাত্যবাদী একচিটিয়া রাজত্বে বামপন্থীদের নির্লজ্জ আত্ম সমর্পণের পরও আশা করে বসে আছেন যে ভোটবাক্সে বিপ্লব হবে।নীল উত্সব হবে বাংলায়।
কৃষক আন্দোলনের ,চন্ডাল আন্দোলনের উত্তরসুরীরা এখন আধিপাত্যবাদের লব কুশ,তবূ আশা বাংলা নীল হবে।দেশ ভাগের ইতিহাস মনে নেই।বাংলা কোনোদিন এক ছিল মনে নেই।কোটি কোটি বাঙালি অস্পৃশ্য উদ্বাস্তু বঙালিরা বাংলার ইতিহাস ভূগোল থেকে বাদ হয়ে গেলো,তাঁদের কথাও কারো মনে নেই।কারা দন্ডকারণ্য থেকে এসে রাজনীতির বলি হল,কারা রোজ রোজ সন্ত্রাসের বলি হয়,তাহাদের কথা উচ্চারিত হয়না রবীন্দ্রসঙীতের মায়াবী বাংলায়।হরিয়াণার দলিতেরা কোথায় মরল কি বাঁচল,তা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা নয়।
শুধু হরিয়াণা নয়,কাশ্মীরে এবং উত্তরপ্রদেশেও,যেখানে দলিত আন্দোলনে ক্ষমতা দখলও হয়েছিল বহেনজী মায়াবতীর সেই নীল রাজত্বেও দলিতেরা আম ইসলামের শরণাপন্ন।
বুদ্ধময় ভারতেও মনুস্মৃতি মুক্ত বাজারের একচেটিয়া আগ্রাসণে দলিত রাজনীতি,বাবা সাহেব ভীমরাও আম্বেডকর এবং বৌদ্ধধর্ম বিকল্প না হয়ে জানমাল বাংচানোর তাকীদে ঘর ওয়াপসীর ফতোয়া,মুসলিম মুক্ত ভারতের রণহুন্কারের মধ্যে দলিতেদের এই গণ ধর্মান্তরণ ও প্রতিশোধপরায়ণ হিন্দু ক্ষমতার সংহিংস প্রতিরোধের আগুন বাংলাকে স্পর্শ করবে না,ভেবে নিশ্চিন্তি।
ভারত ভাগে শুধু জ্বলেছিল বাংলা এবং কাশ্মীর,এবার সারা দেশে আগুন জ্বালানোর পালা।কাশ্মীর জ্বলছেই।পান্জাবও দাউ দাউ।মণিপুরে,অসমে ও সারা পূর্বোত্তরে আগুনের সুনামি।
বদ্ধ উন্মাদের রাজত্বে বাস করি আমরা এবংরাজনৈতিক গুন্ডাদের দখলেসারা দেশ।ধর্মীয় গুন্ডাদের দখলে সারা দেশ।
মেরুকরণের রাজনীতি বাংলায় দেখেও আমরা এখনো অন্ধ।সব ইস্যু হিন্দু মুসলিম হলে কার সুবিধা,ধর্ম,ধর্মোন্মাদ,জেহাদ ও ধর্মান্তরণে কাদের সুবিধা,বোঝার দায নেই কোনো।
ইসলামি সন্ত্রাস আমেরিকার সৃষ্টি ।প্রমাণ হয়েছে সেটাও।হিন্দু সন্ত্রাসের মুলে কারা,ভেবে দেখতে হয়।
সংবিধান,আইন ,গণতন্ত্র ফাঁকা বুলি।
রাষ্ট্রপতির দরজায়কড়া নেড়ে তাই কামদুনিকে ও আত্মসমর্পণ করতে হয়।
রাষ্ট্রপতির দরবার থেকে ফিরে এসে তবু,সংসদ চলা কালীন জন্তর মন্তরে দিনের পর দিন মাসের পর মাস ধর্ণা দিয়েও দলিতেরা ভগানায় পানীয়জলের অধিকার,শৌচের অধিকার থেকে বন্চিত,মেয়েরা ঘর থেকে বোরোলেই রেপ।
তাঈ গণতান্ত্রিক ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ১০০ দলিত পরিবার ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে। জমি দখল এবং ধর্ষণের ঘটনায় উচ্চবর্ণের প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেয়ার প্রতিবাদে তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে।
বাংলায় দলিতেরা কত ভালো আছেন আর কত খাল বিল রেল লাইনে বেনাগরিক হয়ে উলুখাগড়া জীবন যাপন করে শুয়োরখোঁয়াড়ে মনোনিবেশ করে আছেন,তার থেকে বড় প্রশ্ন অর্থনেতিক অশ্বমেধ অভিযান,সংস্কারের নামে নরমেধ সময়ে,একচেটিয়া পুঁজির আগ্রাসণ সময়ে ঘর ওয়াপসীর জবাবে পাল্টা ইসলামে ধর্মান্তকরণের পরিণাম গুজরাত পেরিয়ে,শিখ সংহাররে ইতিহাস পেরিযে,আসাম দাঙা পেরিয়ে,ওপার বাংলার ইতিহাস পেরিয়ে আবার আমাদের যে দেশভাগের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে এবং গুচ্ছের হিন্দুত্ব বাদী সংগঠন রণহুন্কার ছাড়ছে,সারা দেশে আগুন জ্বলছে,তবু কারও ঘূম ভাঙছে না।
জেনে রাখা ভালো, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার দিল্লির যন্তর-মন্তরে ২০১৪ সালের ১৬ এপ্রিল থেকে সুবিচার চেয়ে ধর্না দিচ্ছিল।
অতঃপর,এক বছরের বেশি সময় ধরে আন্দোলনরত পরিবারের সদস্যরা শুক্রবার ইসলাম ধর্ম গ্রহণের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। অবশেষে শনিবার তারা ইসলাম গ্রহণ করেন।
আন্দোলনরতদের দাবি ছিল, ভাগানা ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে এবং শামলাত ভূমি থেকে অবৈধ দখলদার মুক্ত করতে হবে। এ নিয়ে তারা শুক্রবার হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খাট্টারের সঙ্গে দেখা করে দাবিও জানিয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে কোনো কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস না পেয়ে তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
ভাগানা গ্রামের ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ, সুবিচার পাওয়ার আশায় তারা মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খাট্টারের সঙ্গে চারবার দেখা করেছেন। প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের কাছেও অনেকবার দাবি জানানো হয়েছে। কিন্তু অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে হিসার (হরিয়ানা) প্রশাসন নীরব থেকেছে।
প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ২১ মে হরিয়ানার ভাগানা গ্রামে উচ্চবর্ণের লোকদের সঙ্গে দলিতদের বিবাদ শুরু হয়। এ সময় ৫২ টি পরিবারের সদস্যরা গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
শামলাতে একটি জমি থেকে অবৈধ দখলদারি মুক্ত করার দাবিকে কেন্দ্র করে বিবাদের সূত্রপাত হয়। গ্রামবাসীরা দলিতদের একঘরে করে দিলে তারা গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে বাধ্য হন। পরে ভাগানা গ্রামের ৪ দলিত নাবালিকাকে অপহরণ করে গণধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ্যে আসে।
ভাগানা কা- সংঘর্ষ সমিতি বা বিকেএসএস'র প্রেসিডেন্ট বীরেন্দর বাগোরিয়া বলেছেন, উচ্চবর্ণের লোকেরা আমাদের মানুষ বলেই মনে করতে চায় না, তাই ওই ধর্মে থাকার আর যৌক্তিকতা কোথায়? তিনি বলেছেন, মৌলবি আব্দুল হানিফের মাধ্যমে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। তারা কলেমা পড়ে নামাজ পড়েছেন বলেও জানান বীরেন্দর বাগোরিয়া।
ভারতে সংখ্যালঘু নির্যাতন ও জোরপূর্বক ধর্মান্তরকরণ নিয়ে এবার মুখ খুললো মার্কিন সংস্থা
- ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা 'হিংস্র আক্রমণ'-এর শিকার। ২০১৪ সালে মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এদেশে বেড়েছে জোর করে ধর্মান্তরণ। সঙ্ঘ পরিবারের মদতে চলছে 'ঘর ওয়াপসি'-র মত প্রচার। মার্কিন কংগ্রেসের তৈরি একটি প্যানেলের রিপোর্টে এমনটাই দাবি করেছে। দ্য ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনল রিলিজিয়াস ফ্রিডোম (USCIRF) গতকাল ২০১৫ সালের বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এই রিপোর্টে, ওবামা প্রশাসনকে অনুরোধ করা হয়েছে, এই বিষয়ে যেন ভারত সরকারের উপর দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য চাপ বাড়ানো হয়। যে সমস্ত ধর্মীয় নেতারা সংখ্যালঘুদের ধর্মানুভূতির উপর আঘাত হানছেন, প্রকাশ্যে তাঁদের তিরস্কার করুক মোদী সরকার। দাবি মার্কিনি প্যানেলের। যতই ভারতের নামের সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র শব্দ জোড়া থাকুক না কেন, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের প্রকৃত সুরক্ষা, সম-অধিকার ও ন্যায় বিচার দিতে এ দেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটার বাকি। বলছে প্যানলটির রিপোর্ট। গত কয়েক মাসে ভারতে ভয়াবহ হারে ধর্মীয় দাঙ্গার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। নিজেদের বক্তব্য পেশের আগে উদাহরণ হিসেবে এই ঘটনাগুলি উঠে এসেছে রিপোর্টিতে। অন্যদিকে, এই রিপোর্ট প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ভারত সরকারের পক্ষে থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। ভারতের সম্পর্কে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত জানা বোঝা থেকে এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। এর কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই। জানিয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/19486#sthash.uaRnuoYs.dpuf
গায়ে ছায়া পড়ায় দলিত শিশুকন্যাকে মার
http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/30946
ভারতের মধ্যপ্রদেশের ছাত্তারপুরে গত ১৩ জুন এ ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ। সেদিনই এখানকার গদি মালহেরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই দলিত শিশুকন্যার বাবা। থানার এএসপি নীরজ পান্ডে জানিয়েছেন, মেয়েটির বাবা-র অভিযোগ, তার মেয়ে গ্রামের হ্যান্ডপাম্প থেকে জল তুলে নিয়ে আসছিল। তার পাশ দিয়ে যাচ্ছিল উচ্চবর্ণভুক্ত সম্প্রদায়ের পালোয়ান পূরণ যাদব। পূরণের ক্ষোভ, দলিত মেয়ের ছায়া তার ওপর পড়েছে। কিন্তু কেন ছায়া পড়বে, সে তো উঁচু জাতের! ঘটনাটির কথা জানা মাত্র পূরণের পরিবারের উত্তেজিত মহিলারা একযোগে দলিত মেয়েটিকে মারধর করে।আর কোনোদিন হ্যান্ডপাম্পের কাছে তাকে দেখা গেলে খুন করে ফেলবে বলেও মেয়েটিকে হুঁশিয়ারি দেয় উচ্চবর্ণভুক্ত ওই মহিলারা।
উঁচু জাতের পরিবারটির এতই প্রবল দাপট গ্রামে যে তারা দলিত মেয়েটি, তার পরিবারকে থানায় অভিযোগ জানাতে যেতে পর্যন্ত দেয়নি। তবে তাদের আটকাতে পারেনি শেষ পর্যন্ত।
দলিত মেয়েটির পরিবার থানায় অভিযোগ দায়ের করার পর পালোয়ানের পরিবারের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩২৩, ৩৪১, ৫০৬ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জাতপাত, ছোঁয়াছুঁয়ি, অস্পৃশ্যতা এখনও যে গ্রাম ভারতের কোথাও কোথাও পুরো মাত্রায় রয়ে গেছে, ঘটনাটি সেটাই দেখিয়ে দিল। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/30946#sthash.jQ38FiCP.dpuf
AND NOW IT IS CONFIRMED,
THE ISLAMIC STATE IS A U.S
CREATION
SEEMA MUSTAFA. Tuesday, August 11, 2015
Islamic State fighters triumphantly roll into captured territory on tanks
NEW DELHI: The Islamic State, like Osama bin Laden and al Qaeda has been consciously created by the U.S. This has now been confirmed by the release of classified documents of the US Defense Intelligence Agency by Judicial Watch that obtained these through a federal lawsuit in the US. It was doubly confirmed in an interview to Al Jazeera more recently by Lt General Michael T.Flynn , the director of the Defense Intelligence Agency, commander of the Joint Functional Component Command for Intelligence, Surveillance and Reconnaissance, and chair of the Military Intelligence Board from July 24, 2012, to August 2, 2014.
The first reports of this filtered out from the Syrian government over three years ago under the US-Turkey sponsored siege by rebel groups. Senior advisor to President Bashar al Assad, Bouthaina Shaaban told this writer in Damascus in 2012 that the al Qaeda had joined the rebels being pumped with arms and money by the governments opposing the Syrian government. Shortly after she said that new forces had joined the Opposition and could be more dangerous than even the al Qaeda.
These claims from the Syrian government were stoutly denied by the U.S, Turkey and other countries involved in pushing the rebels through the conflict. A denial that has continued till recent days, despite the emergence of the more lethal Islamic State that is controlling large tracts of land now in both Syria and Iraq.
The DIA report, formerly classified "SECRET//NOFORN" and dated August 12, 2012, was circulated widely among various government agencies, including CENTCOM, the CIA, FBI, DHS, NGA, State Department and others.
The DIA report states that
"THE WEST, GULF COUNTRIES, AND TURKEY [WHICH] SUPPORT THE [SYRIAN] OPPOSITION… THERE IS THE POSSIBILITY OF ESTABLISHING A DECLARED OR UNDECLARED SALAFIST PRINCIPALITY IN EASTERN SYRIA (HASAKA AND DER ZOR), AND THIS IS EXACTLY WHAT THE SUPPORTING POWERS TO THE OPPOSITION WANT, IN ORDER TO ISOLATE THE SYRIAN REGIME…"
The cynicism and the manipulations that have laced US strategy for West Asia are again visible in the following:
In an intense interview with Al Jazeera where he was questioned thoroughly US military's top intelligence man admitted that extremist insurgency that turned into the Islamic State has been stoked by US policy in West Asia. General Flynnsaid that clearly there was something wrong with American policy and strategy for the region as the number of designated terrorist groups had doubled. He said that the war had given rise to the Islamic State, and the US should have focused not on conflict but perhaps on solutions. He said that history was not going to be kind when it looked on the US involvement in Iraq. He agreed that the 'system' was guilty of war crimes in Iraq and Afghanistan, and the prisons in Iraq had contributed directly to the rise of the Islamic State.
General Flynn confirmed in the interview that the US had information about the Islamic State in 2012 saying, "I don't know that they turned a blind eye, I think it was a decision. I think it was willful decision… It was a willful decision to do what they're doing".
Bouthaina, a dynamic and bold advisor to President Assad, had full details right from the very beginning of the composition of the so called rebels who were set up by the US, Turkey and the Gulf countries to fight the Syrian regime. It started with the funding of border smuggling and arms mafias, who were joined by various small insurgent groups in the region. The Syrian Army that despite beign largely Sunni in composition stayed united behind President Assad right from the beginning till date was able to tackle these groups at the onset. However, these were then added to by what the Syrian government had identified as the Salafists, the al Qaeda and other more hardline groups operating in the region. Arms and money was poured into the region to fund these groups as the powers behind them were determined to get Assad out.
The dual policy remains with the Islamic State being supported by Turkey that has been working closely with the US against Syria. The recent announcement by the Turkish government to crack down on the IS surprised many, but as was exposed by the Kurds this was again a cover to bomb and kill them. The Kurds who for long have been seen by Ankara as the real threat have been mercilessly attacked by Erdogan's government for, as their spokespersons have said, "fighting the Islamic State."
India does not seem to have factored any of this into its policy for the region.In fact there are doubts now whether it is even watching the region as closely as it should, given its proximity to West Asia and the millions of Indian nationals employed there. Some notice of the developments have been taken by retired officials. Former Additional Secretary in the Cabinet secretariat and a well informed intelligence officer Vappala Balanchandran took note of this in an article for The Citizen where he had asked ,"Was the core of this group trained by NATO countries and supported by leading Arab nations in their effort to destabilize the Syrian Assad regime? Is the Jihadi war against Iraq an unanticipated by product of those efforts?" More recently retired Ambassador Mk Bhadrakumar has pointed to these developments in his regular column for Rediff,com where he has pointed towards a sequel to this in Afghanistan. He wrote, The specious plea being advanced by Washington currently is that the US wants to turn Afghanistan into a regional hub to wage a war against the IS — a war by the US and its partners, which, in the opinion of Gen. Martin Dempsey, chairman of the Joint Chiefs of Staff, could last not less than a generation.
This Dempsey guy is a smart general, isn't it? It was under his watch that the IS was finessed and deployed as the instrument of US regional policy to overthrow the established government in Syria and to force Baghdad to allow the return of American troops to Iraq – and now he pops up in Afghan President Ashraf Ghani's office in Kabul one fine day two weeks ago to make the proposition that Washington might need an open-ended military presence in Afghanistan for another 15-20 years to wage the global war against the IS."
--
जिनने देखा नहीं बंटवारा,अब वे भी देख लें बंटवारा
कि मुल्क सियासती मजहबी गुंडों के हवाले है
मुहब्बत साबित हो तो पत्थर भी पिघले हैं
हम वे गुनाहगार हैं,जो मुहब्बत साबित नहीं कर सकै हैं
मसले न हिंदू हैं और न मुसलमान
सारे मसले आर्थिक हैं
बाकी सबकुछ झांसा
नींद भर सोये,अब जाग जाग
तेरी गठरी में लागा चोर
मुसाफिर जाग जाग
कि आशियाना में लगी है आग
पानी भी सर से ऊपर है
धर्म बदलने से कयामत नहीं थमनेवाली
मसलों को धार्मिक जो बना रहे हैं
उनके खिलाफ जाग जाग
पलाश विश्वास
भगाना के दलित- माँगा इंसाफ, मिला इस्लाम!, यही है हिन्दू राष्ट्र?
भगाना के दलित- माँगा इंसाफ, मिला इस्लाम!, यही है हिन्दू राष्ट्र? धर्मपरिवर्तन दलित उत्पीड़न का हल नहीं है, दलितों को संघर्ष का रास्ता अपनाना चाहिए
HASTAKSHEP.COM|BY AMALENDU UPADHYAYA
आज जरा थमके बैठियो।
सबसे पहले,पढ़ लें हमारे खास दोस्त भंवर मेघवंशी को।
मेघवंशी पाकिस्तान में भी होते हैं।
ऐसा कल रात आनंद तेलतुंबड़े के साथ लंबी बातचीत के सिलसिले में मालूम हुआ है।
कराची और सिंध में होते हैं मेघवंशी।हिंदू मेघ और मुसलमां मेघ में फासला बेहद कम होता है।बीच में बस मोहंजोदोड़ो और हड़प्पा है।
इस परा कच्छ है तो उस पार सिंध है।बीटमें वीरान कंडहर हैं रण के।
यकीन मानों तो देश का बंटवारा दरअसल हुआ नहीं है।
यकीन मानों तो दरअसल बंटवारा मोहंजोदोड़ो और हड़प्पा का हुआ है।
यकीन मानो चारों तरफ काफिरों का हुजुमोहुजुम से घिरे हैं हम,जो मजहबी हैं,दरअसल वे मजहबी नहीं है।
मुहब्बत के बिना दरअसल मजहब कोई होता नहीं है।
जिसे हम मजहब समझते हैं,
वह दरअसल नफरत का कारोबार है।
हम सारे लोग काफिरों की नफरत का नर्क जी रहे हैं,मुहब्बत दरअसल किसी को नहीं है।नहीं है।
मोहंजोदोड़ो और हड़प्पा का बंटवारा हो गया जिस पल समझो उसी पल मुहब्बत का सिलसिला खत्म है और जो है वह है नफरत का जलजला बेहिसाब,बेइंतहा।
पनाह उस रब के दरवज्जे में भी नहीं है.जिसकी इबादत के बहाने सारे दंगे हम करै हैं।
भंवर का भंवर बूझ लें तो बाकी किस्सा साबित करने की भी जरुरत नहीं है।
तनिको खबरदार भी हो जायें हुजूर कम से कम आनंद और हमने कल रात तय पाया है कि अब हम न सोयेंगे और न किसी को सोने देंगे।सबकी नींद उजाड़ देंगे हम यकीनन।
सुबह उठकर सबसे पहले अमलेंदु को फोन लगाया और कह दिया कि जमकर बैठ जायें।
अब न कोई रियायत होगी और न कोई सियासत होगी।
बेपरवाह बेखौफ सच का ताना बाना बुनकर ही दम लेना है।
हिंदी,बांग्ला,अंग्रेजी या हो कोई दूसरी जुबां,जमकर फायरिंग करनी है और सियासती मजहबी गुंडों सा मुल्क फिर आजाद करना है।
बड़े मकसद के लिए यकीन भी बड़ा होना चाहिए।
यकीन चाहिए कि जो दोस्त साथ नहीं हैं फिलहाल,वे देर सवेर हमारे साथ होंगे और हाथों में हाथ भी होंगे।लबों पर मुहब्बत तो हो।
बहुत खस्तेहाल हैं हम यकीनन,लेकिन बेदम अभी हुए नहीं यकीनन।हमने अपने खासमखास पट्ठे को कह भी दिया कि जो बदलाव का ख्वाब देखे हैं,वे भौत जीते भी नहीं हैं।
जैसे गुंडे भी जीते नहीं है अरसा तलक।
पहले वे खबर बनाते हैं।
फिर खबर बन जाते हैं।
वैसे मान लेने में कोई हर्ज नहीं है कि हमउ मिलिटेंट बानी।
आजादी की बात वही कर सकै हैं जो होइबे करै हैं मिलिटेंटवा बेहिसाब।हमने ही बाबासाहेब से संविधान रचवाया है।
बंगाल के महार नमोशूद्र अछूत के खानदान से हूं।
पूरी जात,पूरा खानदान जल जंगल जमीन के जोद्धा रहे हैं।
लुकाछुपी का फायदा कोई नहीं है।
नफरत के हेजेमनी को सब मालूम ठैरा और निशाना भी उनर बहुतै अचूक बा।हो न हो,हमउ खबर बनी किसी न किसी दिन।
अबहुं जौन वोटों का हिसाब जोड़े हैं,जात पांत मजहब पहचान वगैरह वगैरह सियासत जो जोड़े हैं,उनसे गुजारिश है कि दिल जिनका जल रहा हो,उनसे तनिको डरियो कि दिल में आग लगी हो तो नफरत की दुनिया खाक हो जाती है यकीनन।आग फिर दिल में लगी है।
उनसे भी गुजारिश है,जो गाहे बगाहे बुलाते हैं क्योंकि अब न दुआ का कोई मौका है और न किसी को सलाम कहना है।
इबादत का वक्त भी नहीं है यह।
बचपन से हमने भाषण बहुतै झाड़ै हैं।जिन्हें भाषण का शौक है,वे यूट्यूब पर हमसे हों मुखातिब,बाकी हम किसी जलसे में नहीं हैं।
मजहब भी आखिर मुहब्बत का दूसरा नाम है।
मजहबी जो हों सचमुच उसका नफरत से कोई काम नहीं है।
उस मजहब को सलाम सलाम जो हो खालिस मुहब्बत का पैगाम।
सच्चा काफिर होने वास्ते बहुत जरुरी है कि कायदे से पहले मजहब को जान लें।कायदे सेसारे पाक किताब,कायदे कानून जान लें।
कोई कट्टर मजहबी हो तो शायद ऐतराज भी न होता।
अगर उसका दिलोदिमाग जहर का सिलसिला न होता।
कट्टर हों तो हुआ करें,दूसरे मजहब की भी इज्जत करें।
फिर न सियासत का यह जहरीला सिलसिला होता।
जिनने देखा नहीं बंटवारा,अब वे भी देख लें बंटवारा
कि मुल्क सियासती मजहबी गुंडों के हवाले है
मुहब्बत साबित हो तो पत्थर भी पिघले हैं
हम वे गुनाहगार हैं,जो मुहब्बत साबित नहीं कर सकै हैं
मसले न हिंदू हैं और न मुसलमान
सारे मसले आर्थिक हैं
बाकी सबकुछ झांसा
नींद भर सोये,अब जाग जाग
तेरी गठरी में लागा चोर
मुसाफिर जाग जाग
कि आशियाना में लगी है आग
पानी भी सर से ऊपर है
धर्म बदलने से कयामत नहीं थमनेवाली
मसलों को धार्मिक जो बना रहे हैं
उनके खिलाफ जाग जाग
आग दिल में जब लगी हो हमारे तब धुंआ हिंदी में निकरै है।
निगोड़ी हिंदी जुबां है दरअसल हमारी,मातृभाषा बांग्ला,तो क्या।
हिंदू नहीं हूं विशुध,पर हमउ पुरकश हिंदुस्तानी बानी।
भले उनके हिंदू राष्ट्र में हमारी कोई जगह हो न हो।
हम पहले से चेता रहे थे कि घर वापसी का खेल बहुतै खतरनाक बा।
देखियो कि कैसे बुमरैंग हुई जाय रै।
पंतगबाजी करनी हो तो पतंगबाजी की तमीजो चाहिए।
नागपुर में केसरिया और नीले के अलावा कोई रंग नहीं है।
देश में जो हो रहा है,वह फिर नागपुर का सिलसिला है।
मुल्क की परवाह न केसरिया को है।
न मुल्क की परवाह नीले को है।
लाल का किस्सा खुल्लमखुल्ला है।
अब बाबासाहेब के नाम जो सियासती दुकान चलावै हैं वे तनिको सोच समझकर जवाब दें कि बाबासाहेब ने हिंदुत्व छोड़कर जो बौद्ध धर्म अपनाया है और उसी हिसाब से बाबासाहेब का बसाया है नागपुर तो नागपुर उतना नीला भी क्यों नहीं है और नागपुरो मा जमीन आसमान क्यों केसरिया हुआ करै हैं।
उन्हीं बाबासाहेब की दीक्षाभूमि के आसोपास सारे भूकंप के एपिसेंटर क्यों हुआ करे हैं.यह भी बतइयो।
महार आंदोलन की विरासत के धारकों वाहकों,जरा यह भी बताना कि जिस मनुस्मृति का दहन कर दिया बाबासाहेब ने,मुल्क अब उसी मनुस्मृति का खुल्ला बाजार क्यों बना है और क्यों आपके सारे राम हनुमान हुआ करै हैं।
महार आंदोलन की विरासत के धारकों वाहकों,जरा यह भी बताना कि जाति उन्मूलन का एजंडा जो बाबासाहेब का सबकुछ है,उसको संघपरिवार की समरस रस में डुबोया किन किनने है और क्यों मुल्क की राजधानी बाबासाहेब के नीले नागपुर का केसरिया नागपुर है।क्यों मुल्क फिर केसरिया है,नीला क्यों नहीं है।
सवा ल समझ में नहीं आया तो अपने भंवर को जरुर पढ़ लें।चूंकि आनंद तेलतुंबड़े को पढ़कर समझना हर किसी के बस में नहीं है।
हमउ तो खैर पढ़ उढ़कर फिन वही बुरबक बानी कि हम गुनाहगार हैं कि अपनी मुहब्बत हमउ साबित न कर सकै हैं।
भंवर के सवाल बहुत मौजूं हैं और बहुजनों को इसका जवाब देना है।
खासतौर पर उन्हें जो फिर बाबासाहेब के ख्वाबों को हकीकत में बदलने खातिर मुल्क पिर बौद्धमय बनाना चाहते हैं और दरअसल वे लोग फिर हिंदूराष्ट्र की पैदल सेनाएं हैं।
सवाल फिर वहीं है कि देश के किसी भी कोने में कोई आदिवासी, कोई दलित,कोई पिछड़ा इतना तन्हा तन्हा क्यों हैं।
बहुत शोर है मुसलमां बिरादरी का,तो फिर मुसलमां भी इतना तन्हा तन्हा क्यों हैं।
माफ करें कि बेअदब हैं हम बहुत।
माफ करें कि बदतमीज भी हैं हम बहुत।
क्योंकि हमारा कोई रब नहीं है।
क्योंकि हमारा कोई रब नहीं है।
इंसानियत के मजहबके सिवाय।
मसलन जैसे हर सिख अब अकाली है।
जो अकाली नहीं है सियासत से,वह भी दिलोदिमग से अकाली है।
बहुत खून बहा है,बह रहा है पंजाब में।
फिर बंटवारे की दहलीज पर है मुल्क,मुल्क के पहरेदार सिख फिरभी सो रहे हैं।
मसलन खुदा के असल बंदा कौन है,बंदी भी कौन है,कहना मुश्किल है।सारे मुसलमां होते तो सियासती मजहबू गुंडों ने इस कदर मुल्क को बांट न लिया होता और काफिरों के फतवे का जलजला नहीं होता यकीनन।कहना बहुत मुश्किल कि कौन काफिर है और कौन मुसलमां इन दिनों।
पांच वक्त नमाज से कोई मुसलमां भी नहीं होता।
फिर गुजारिश है कि बदबख्त हूं,माफ भी कर दें।
असल सच यही है कि जिसे हम मजहब मान रहे हैं वह सियासत है दरअसल।मजहब दिलों का कारोबार है।
मजहब मुहब्बत का समुंदर है जो है ही नहीं कहीं भी इन दिनों।
विदेशी उपनिवेश में खुल्ला बाजार में जब बिक रहा हो देश,जब गुप्तांग के नमूने देकर डीएनए प्राफाइलिंग करवाने को बेताब हैं लोग तो फिर क्या तो हिंदू क्या फिर मुसलमां।
विदेशी उपनिवेश में खुल्ला बाजार में जब बिक रहा हो देश,जब सियासत के दांतों में फंसा हो वह कारतूज,जिसमें गाय और सूअर की चर्बी हों एकमुश्त तो समझ लीजिये फिर फिजां उसी अठारह सौ सत्तावन है,लेकिन कोई बागी अभी जिंदा बचा नहीं है।
वधस्थल का मजहब कोई बता दें तो जानें।
कातिलों के खूनी कंजर का कोई मजहब हो तो जानें।
बता दें कि भोपाल गैस त्रासदी,सिख नरसंहार,गुजारात कत्लेआम वगैरह वगैरह और फिर उस बेहद बदनाम बंटवारे का क्या मजहब है।जिसे आज भी हम फिर फिर दोहरा रहे हैं।
कातिलों के हाथ रंगे हों या नहीं,गौर से देख लीजिये,हमारे हाथों से चूं क्या रिया है हो।चूं रिया है तो समझ लीजिये कि चूं क्या रिया है।
तनिकों दिल पर हाथ रखकर सोचिये कि कैसा कैसा मजहब हम जी रहे हैं।हमार दिल में मुहब्बत भी है या नहीं है।
बाबासाहेब के नाम दुकान चलानेवालों ,इस सवाल से बच नहीं सकते कि बहुजनों की सियासत और सत्ता की चाबी का इतना शोर हैं तो बाबासाहेब के मजहब के बदले दलित क्यों इस्लाम अपना रहे हैं जबकि इस हिंदू राष्ट्र में इस्लाम की कोई जगह भी नहीं है।
दलित होकर जो इंसान न हुआ करै हैं और डोर डंगरों की तरह मरे हैं,मुसलमां बनकर वे जिहादी करार दिये जायेंगे,उसीतरह जैसे कि सलूक मुसलमां के साथ हिंदू राष्ट्र में दस्तूर है।
हमें उन लोगों से सबसे सख्त नफरत हैं जो इस नाजुक घड़ी में मुल्क की न सोचकर किसी सूअरबाड़े की इबाजत में मजै हैं।
हमें उन लोगों से सबसे सख्त नफरत हैं जिन्हे न आवाम सेकोी सरोकार है और न आवाम की कोई परवाह हो।रब वे भी होंगे,तो भी हमारे दिलोदिमाग में उकी कोई जगह नहीं है।
हम तब भी डरे हुए थे दोस्तों,जब 2020 तक मुल्क और 2030 तक पूरी दुनिया को हिंदू बनाने का ऐलान हो रहा था।
हम तब भी उन आदमखोर दरिंदा का चारा बन रहे थे,जिनके मुंह लहू लगा है और फिरभी वे मुहब्बत नही कर रहे,गोलियों की रासलीला रचाकर इंसानी गोस्त लहू चाखै हैं वे दरिंदे।
घर वापसी का एजंडा बदस्तूर जारी है।
हम डरे हुए हैं कि दलित जब फिर इस्लाम अपना रहे हैं तो रंजिशन क्या क्या कारनामे फिर अंजाम होगें।
हम डरे हुए हैं कि दलित तो मारे ही जाते हैं और मारे ही जाते हैं मुसलमां भी किसी न किसा बहाने,अब कातिलों को कोई और बहाना नहीं चाहिये क्योंकि इससे बेहतर बहाना कोई नहीं है कि दलित कलमा पढ़ने लगे हैं।
अब जो कहर बरपेगा,उससे बचियो।
हम डर रहै हैं कि इस हिंदू मुस्लिम फसाद में फिर दलित आदिवासी और पिछड़े वे सारे के सारे मारे जायेंगे जो सत्ता से कहीं न कहीं नत्थी भी नहीं हैं।
वे सारे अब जिहादी बना दिये जायेंगे।
हम डर रहे हैं कि मसले जब हिदू मुस्लिम बन जाये सिर्फ तो न मजहब के लिए कोई जगह है और न इबादत और दुआ सलाम की भी कोई गुंजाइश है।
क्योंकि जिसे हम मजहब समझ रहे हैं वह सियासत है।
वह सियासत फिर सुखी लाला का कारोबार है।
मसले सारे जब हिंदू मुस्लिम हो जाये,तो दंगे भी जरूरी हैं।गंदों का सिलसिला जो खत्म न हुआ करै है।
हम डर रहे हैं दंगो के उस सिलसिले के अंदेशे से जो हकीकत भी है।
हम गलत समझते थे कि बंटवारे का हिसाब किताब हो गया ठैरा.
असल बंटवारा अब शुरु हुआ है।
हम समझ रहे थे कि तब कत्लेआम खूब हुआ होगा।
मसले जब सिर्फ हो जाये हिंदू मुसलमां तो समझ लीजिये कि कत्ले आम तो अब शुरु ही हुआ है,जिसकी कोई इंतहा नहीं है।
जिनने देखा नहीं बंटवारा,अब वे भी देख लें बंटवारा
कि मुल्क सियासती मजहबी गुंडों के हवाले है
मुहब्बत साबित हो तो पत्थर भी पिघले हैं
हम वे गुनाहगार हैं,जो मुहब्बत साबित नहीं कर सकै हैं
मसले न हिंदू हैं और न मुसलमान
सारे मसले आर्थिक हैं
बाकी सबकुछ झांसा
नींद भर सोये,अब जाग जाग
तेरी गठरी में लागा चोर
मुसाफिर जाग जाग
कि आशियाना में लगी है आग
पानी भी सर से ऊपर है
धर्म बदलने से कयामत नहीं थमनेवाली
मसलों को धार्मिक जो बना रहे हैं
उनके खिलाफ जाग जाग
भंवर ने लिखा हैः
धर्मपरिवर्तन दलित उत्पीड़न का हल नहीं है, दलितों को संघर्ष का रास्ता अपनाना चाहिए
भगाना के दलितों ने ग्राम पंचायत के सरपंच से लेकर देश के महामहिम राष्ट्रपति महोदय तक हर जगह न्याय की गुहार लगायी, वे तहसीलदार के पास गए, उपखंड अधिकारी को अपनी पीड़ा से अवगत कराया, जिले के पुलिस अधीक्षक तथा जिला कलेक्टर को अर्जियां दी। तत्कालीन और वर्तमान मुख्यमंत्री से कई कई बार मिले। विभिन्न आयोगों, संस्थाओं एवं संगठनों के दरवाजों को खटखटाते रहे, दिल्ली में हर पार्टी के अलाकमानों के दरवाजों पर दस्तक दी मगर कहीं से इंसाफ की कोई उम्मीद नहीं जगी।….
भंवर ने लिखा हैः
हर स्तर पर, हर दिन वे लड़ते रहे, पहले उन्होंने घर छोड़ा, फिर गाँव छोड़ा, जिला और प्रदेश छोड़ा और अंततः थक हार कर धर्म को भी छोड़ गए, तब कहीं जाकर थोड़ी बहुत हलचल हुयी है, लेकिन अब भी उनकी समस्या के समाधान की बात नहीं हो रही है।
भंवर ने लिखा हैः
एक लोकतान्त्रिक देश में कोई भी नागरिक किसी भी धर्म को स्वीकारे या अस्वीकार करे ,यह उनकी व्यक्तिगत इच्छा है और कानूनन इसमें कुछ भी गलत नहीं है ,इसलिए भगाना के दलितों द्वारा किये गए इस्लाम को कुबूलने के निर्णय से मुझे कोई आपति नहीं है ,मैं उनके निर्णय का आदर करता हूँ ,हालाँकि मेरी व्यक्तिगत मान्यता यह है कि धर्मान्तरण किसी भी समस्या का हल नहीं हो सकता है क्योंकि यह खुद ही एक समस्या है| संगठित धर्म के आडम्बर और पाखंड तथा उसकी घटिया राजनीती सदैव ही धर्म का सक्षम तबका तय करता है ,भारत के जितने भी धर्म है ,उन सबमें जातियां पाई जाती है तथा कम ज्यादा जातिगत भेदभाव भी मौजूद रहता है ,इस्लाम भी इससे अछुता नहीं है.जैसा कि दलित चिन्तक एस आर दारापुरी का कहना है कि-" धर्मपरिवर्तन दलित उत्पीडन का हल नहीं है ,दलितों को संघर्ष का रास्ता अपनाना चाहिए ,हाँ अगर धर्म बदलना ही है तो बौद्ध धर्म अपनाना चाहिए जिसके सिद्धांत और व्यव्हार में अंतर नहीं है जबकि भारतीय इस्लाम ,इसाई और सिख धर्म में यह अंतर पाया जाता है | " वाकई यह एक विचारणीय प्रश्न है कि क्या हिन्दू धर्म का त्याग करके किसी और धर्म को अपना लेने मात्र से कोई व्यक्ति जातिगत घृणा से मुक्त हो जाता है या धार्मिक नफरत का भी शिकार होने लगता है| जैसा कि भगाना के धर्मान्तरित दलितों के साथ होने लगा है कि धर्म बदलते ही उनके प्रति राज्य और समुदाय दोनों का व्यवहार अत्यंत क्रूर हो गया है| फिर यह भी देखना होगा कि क्या आज मुसलमान खुद भी स्वयं को सुरक्षित महसूस करते है ,जिस तरीके से बहुसंख्यक भीड़ के हमले उन पर बढ़ रहे है ,गुजरात ,मुज्जफरनगर ,अटाली जैसे हमले इसके उदहारण है ,ऐसे में भले ही दलित उनका दामन थाम रहे है ,मगर उनका दमन थमेगा ,इसकी सम्भावना बहुत क्षीण नजर आती है .
भंवर ने लिखा हैः
अंतिम बात यह है कि अब भगाना के दलितों की आस्था बाबा साहेब के संविधान के प्रति उतनी प्रगाढ़ रह पायेगी या वो अपनी समस्याओं के हल कुरान और शरिया तथा अपने बिरदाराने मुसलमान में ढूंढेगे ? क्या लडाई के मुद्दे और तरीके बदल जायेंगे ,क्या अब भी भगाना के दलित मुस्लिम अपने गाँव के चमार चौक पर अम्बेडकर की प्रतिमा लगाने हेतु संघर्ष करेंगे या यह उनके लिए बुतपरस्ती की बात हो जाएगी ,सवाल यह भी है कि क्या भारतीय मुसलमान भगाना के नव मुस्लिमों को अपने मज़हब में बराबरी का दर्जा देंगे या उनको वहां भी पसमांदा के साथ बैठ कर मसावात की जंग को जारी रखना होगा ? अगर ऐसा हुआ तो फिर यह खाई से निकलकर कुएं में गिरने वाली बात ही होगी| भगाना के दलितों को इंसाफ मिले यह मेरी भी सदैव चाहत रही है ,मगर उन्हें इंसाफ के बजाय इस्लाम मिला है ,जो कि उनका अपना चुनाव है ,हम उनके धर्म बदलने के संवैधानिक अधिकार के पक्ष में खड़े है ,कोई भी ताकत उनके साथ जोर जबरदस्ती नहीं कर पायें और जो भी उनका चयन है ,वे अपनी चयनित आस्था का अनुपालन करे,यह सुनिश्चित करना अब भारतीय राष्ट्र राज्य की जिम्मेदारी है ,मगर अब भी मुझे दलित समस्याओं का हल धर्म बदलने में नहीं दिखाई पड़ता है| आज दलितों को एक धर्म छोड़कर दुसरे धर्म में जाने की जरुरत नहीं है ,उन्हें किसी भी धर्म को स्वीकारने के बजाय सारे धर्मों को नकारना होगा ,तभी मुक्ति संभव है ,संभवतः सब धर्मों को दलितों की जरुरत है ,मगर मेरा मानना है कि दलितों को किसी भी धर्म की जरुरत नहीं है .धर्म रहित एक लोकतंत्र जरुर चाहिए ,जहाँ पर समता ,स्वतंत्रता और भाईचारा से परिपूर्ण जीवन जीने का हक सुनिश्चित हो|
जिनने देखा नहीं बंटवारा,अब वे भी देख लें बंटवारा
कि मुल्क सियासती मजहबी गुंडों के हवाले है
मुहब्बत साबित हो तो पत्थर भी पिघले हैं
हम वे गुनाहगार हैं,जो मुहब्बत साबित नहीं कर सकै हैं
मसले न हिंदू हैं और न मुसलमान
सारे मसले आर्थिक हैं
बाकी सबकुछ झांसा
नींद भर सोये,अब जाग जाग
तेरी गठरी में लागा चोर
मुसाफिर जाग जाग
कि आशियाना में लगी है आग
पानी भी सर से ऊपर है
धर्म बदलने से कयामत नहीं थमनेवाली
मसलों को धार्मिक जो बना रहे हैं
उनके खिलाफ जाग जाग
No comments:
Post a Comment