Facing ban Jamaat sseks justice!
জামায়াতের নিবন্ধন বিষয়টি বিচারাধীন
নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সহকারী সচিব আইন ও সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন
নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সহকারী সচিব মোঃ আতিয়ার রহমান "বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল হয়েছে" মর্মে যে অসত্য তথ্য পরিবেশন করেছেন তার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান গতকাল বুধবার এক বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, "গত ১ জুন সংসদ সচিবালয়কে পাঠানো এক তথ্য বিবরণীতে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সহকারী সচিব মোঃ আতিয়ার রহমান 'বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল হয়েছে' মর্মে যে অসত্য তথ্য পরিবেশন করেছেন আমি তার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি। তিনি তার প্রেরিত তথ্য বিবরণীতে প্রকৃত সত্য গোপন করে দেশের আইন ও সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন এবং নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা ও ভাবমর্যাদা ক্ষুণœ করেছেন।
তরিকত ফেডারেশনের দায়ের করা এক মামলায় হাই কোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ বিভক্তি রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ বলে রায় প্রদান করেন। একজন বিচারপতি রায়ে ভিন্নমত প্রদান করেন। হাইকোর্ট ডিভিশন এ রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করার বিষয়ে সার্টিফিকেট প্রদান করেন। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রীম কোর্টে আপীল করা হয়। আপীল মামলাটি এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। জামায়াতের নিবন্ধনের ব্যাপারটি এখনো সুপ্রীম কোর্টে বিচারাধীন রয়েছে। অথচ এই বিষয়টি নির্বাচন কমিশন এড়িয়ে গিয়ে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে 'জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হয়েছে' মর্মে তথ্য প্রকাশ করে অসত্য বক্তব্য প্রদান করেছেন।
নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা হারিয়ে সংসদ সচিবালয়ে অসত্য তথ্য পরিবেশন করে দেশের আইন ও সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। উচ্চ আদালতে বিচারাধীন মামলার বিষয়ে অসত্য তথ্য পরিবেশন করে নির্বাচন কমিশন আদালতের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছেন। আমরা মনে করি বিচারাধীন বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে বিচার প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হয়েছে।
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর অসত্য বক্তব্য প্রদান করা থেকে বিরত থাকার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট মহলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।"
তরিকত ফেডারেশনের দায়ের করা এক মামলায় হাই কোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ বিভক্তি রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ বলে রায় প্রদান করেন। একজন বিচারপতি রায়ে ভিন্নমত প্রদান করেন। হাইকোর্ট ডিভিশন এ রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করার বিষয়ে সার্টিফিকেট প্রদান করেন। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রীম কোর্টে আপীল করা হয়। আপীল মামলাটি এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। জামায়াতের নিবন্ধনের ব্যাপারটি এখনো সুপ্রীম কোর্টে বিচারাধীন রয়েছে। অথচ এই বিষয়টি নির্বাচন কমিশন এড়িয়ে গিয়ে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে 'জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হয়েছে' মর্মে তথ্য প্রকাশ করে অসত্য বক্তব্য প্রদান করেছেন।
নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা হারিয়ে সংসদ সচিবালয়ে অসত্য তথ্য পরিবেশন করে দেশের আইন ও সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। উচ্চ আদালতে বিচারাধীন মামলার বিষয়ে অসত্য তথ্য পরিবেশন করে নির্বাচন কমিশন আদালতের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছেন। আমরা মনে করি বিচারাধীন বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে বিচার প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হয়েছে।
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর অসত্য বক্তব্য প্রদান করা থেকে বিরত থাকার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট মহলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।"
No comments:
Post a Comment