Saturday, August 15, 2015

বাংলাদেশকে ব্যর্থরাষ্ট্র প্রমাণে ষড়যন্ত্র মাওলানা জুলফিকার

বাংলাদেশকে ব্যর্থরাষ্ট্র প্রমাণে ষড়যন্ত্র
মাওলানা জুলফিকার <muslim.sipahi786@gmail.com>

(ক)-(১)

১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ দৈনিক প্রথম আলোর সাপ্তাহিক রম্য সাময়িকী 'আলপিন'-এর ৪৩১তম সংখ্যায় 'নাম' শিরোনামে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ব্যঙ্গ করে কার্টুন-কাহিনী প্রকাশ করা হয়।
পরে ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের সভাপতিত্বে দেশের আলিম-উলামারা বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে সালিস বৈঠকে বসেন। ওই বৈঠকে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান করজোড়ে ক্ষমা প্রার্থনা করে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না বলেও কথা দেয়।
এ পরিপ্রেক্ষিতে ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রথম আলো জানায়, গত ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) অসাবধানতাবশত 'নাম' শিরোনামে অমনোনীত, অপ্রাসঙ্গিক ও সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য একটি কার্টুন-কাহিনী ছাপা হয়েছে। এ কার্টুন-কাহিনীটি আমরা এরই মধ্যে প্রত্যাহার করে নিয়েছি। একই সঙ্গে এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমরা আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা ও দুঃখ প্রকাশ করছি।
তারা আরো জানায়, এই ভুলের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংবাদপত্র বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এই ঘটনায় 'আলপিন' সম্পাদনার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট ফ্রিল্যান্স কার্টুনিস্টের কোনো লেখা বা কার্টুন ভবিষ্যতে প্রথম আলোয় প্রকাশ না করার সিদ্ধান্তও জানায় প্রথম আলোর মতি গং। বিজ্ঞপ্তিতে এ ধরনের ভুলের পুনরাবৃত্তি যেন না হয় সে ব্যাপারেও কঠোর সতর্কতা অবলম্বনের প্রতিশ্রুতি দেয় তারা।
২০১৩ সালের ১১ মার্চ 'রস+আলো' ম্যাগাজিনে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র সূরা লোকমান শরীফ উনার ২৭নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে বিকৃতি ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে কটূক্তি করা হয়। নাউযুবিল্লাহ! এছাড়া ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় প্রথম আলোর অনলাইনে নারী ভোটারদের সিঁদুর পরিয়ে সাজানো বা নকল (ফেক) ছবি প্রকাশ করা হয়।
কিন্তু বারবার ধরা খেয়ে মুখে নাকে খত দিয়েও নিবৃত্ত হয়নি এই দালাল গোষ্ঠী। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেই চলেছে তারা এবং এ বিষয়ে প্রথম আলোর বিরুদ্ধে আবারো মামলা হয়। যা পত্রিকায়ও পত্রস্থ হয়। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো-
(২)
০২ অক্টোবর ২০১৪ ঈসায়ী তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় খবরের হেডিং হয়- "কুড়িগ্রামে প্রথম আলো সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা"
খবরে বলা হয়, "ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও উস্কানি প্রদানের অভিযোগে কুড়িগ্রামে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান ও ফটো সাংবাদিক মজিদ খানের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইয়াওমুল খামীস বা বৃহস্পতিবার কুড়িগ্রাম চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম সরকারের আদালতে বঙ্গবন্ধু প্রজন্ম লীগের কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাখাওয়াত হোসেন এই মামলা দায়ের করেন। আদালত তাদের বিরুদ্ধে সমন জারি করে দু'জনকেই ৯ নভেম্বর ২০১৪ ঈসায়ী স্ব-শরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলো।
কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট এস এম আব্রাহাম লিংকন জানায়, দন্ডবিধির ২৯৫, ২৯৫ (ক), ও ২৯৮ ধারায় বর্ণিত ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, উস্কানি প্রদানসহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে বঙ্গবন্ধু প্রজন্ম লীগের কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাখওয়াত হোসেন বাদী হয়ে ইয়াওমুল খামীস বা বৃহস্পতিবার কুড়িগ্রাম চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সি আর মামলা দায়ের করেন।
মামলার বাদী অ্যাডভোকেট সাখওয়াত হোসেন জানান, গত ২০০৭ সালে প্রথম আলোর 'আলপিন'-এ আমাদের প্রাণপ্রিয় নবী নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে ব্যঙ্গ কার্টুন প্রকাশ, ২০১৩ সালের ১১ মার্চ 'রস আলোতে' পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র সূরা লোকমান শরীফ উনার ২৭নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার বিকৃতি ও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে কটূক্তি করা এবং চলতি বছরের (২০১৪ সালে) ৬ জানুয়ারি প্রথম আলোতে নারী ভোটারদের সিঁন্দুর পরিয়ে সাজানো ছবি প্রকাশ করায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বাদী পক্ষে মমলার শুনানিতে অংশ নেন অ্যাডভোকেট লুতৎর রহমান। শুনানি শেষে বিচারক দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান ও প্রথম আলোর ফটো সাংবাদিক মজিদ খানকে আগামী ৯ নভেম্বর স্ব-শরীরে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেন।"
(৩)
২১শে জানুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ীতে অনলাইন ডয়েচে ভেলে পত্রিকায় হেডিং হয়- "ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় প্রথম আলো সম্পাদকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা" 
খবরে বলা হয়, "ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও সাম্প্রদায়িক উন্মাদনা সৃষ্টির অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় বাংলাদেশের দৈনিক 'প্রথম আলোর' সম্পাদক মতিউর রহমান ও এক ফটোসাংবাদিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে জেলা শহর ঝালকাঠির আদালত।
ঝালকাঠির চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুজ্জামান ইসলাম ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার দুপুরে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আগামী ১৮ই ফেব্রুয়ারি মামলার পরবর্তী দিন ধার্য করেছে। এই সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকরের অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছে আদালত।
ঝালকাঠি আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট বনি আমিন বাদী হয়ে গত বছরের ৯ই অক্টোবর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও সাম্প্রদায়িক উন্মাদনা সৃষ্টির অভিযোগে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান ও ফটোসাংবাদিক মজিদ আলীর বিরুদ্ধে এ মামলা করেন। বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে ওই বছরের ১৬ই নভেম্বর আসামিদের আদালতে হাজির হওয়ার সমন জারি করেন।
১৬ই নভেম্বর হাজির না হওয়ায় পরে দুই দফায় ১১ই ডিসেম্বর ও ১৮ই জানুয়ারি হাজির হতে বললেও আসামিরা তখনও গরহাজির থাকে।
তিন দফা তলবেও আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় বিচারক ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেয় বলে ডয়চে ভেলেকে জানান মামলার আইনজীবী এপিপি এম আলম খান কামাল৷
তিনি জানান, "২০০৭ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর প্রথম আলোর আলপিনে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশ, ২০১৩ সালের ১১ই মার্চ বর্তমান সরকারকে মহান আল্লাহ পাক উনার সঙ্গে তুলনা করা ও সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারী ভোটারদের ছবিতে ফটোশপের মাধ্যমে সিঁদুর পরিয়ে প্রকাশ করে প্রথম আলো। এ অভিযোগে গত বছরের ৯ই অক্টোবর এ মামলাটি দায়ের করা হয়।"
মামলার বাদী অ্যাডভোকেট বনি আমিন বলেন, "প্রথম আলোতে প্রকাশিত সংবাদ, কার্টুন ও ছবি কেবল ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতই করেনি; বরং এতে ধর্মীয় উন্মাদনাও সৃষ্টি হয়েছে; তাই একজন মুসলমান হিসেবে আমি এ মামলাটি দায়ের করেছি৷"
(খ)-(১)
১৯ নভেম্বর ২০১৪ ঈসায়ী দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় হেডিং হয়- "প্রধানমন্ত্রীর ক্ষোভ, প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আলোচনা একনেকে"
খবরে বলা হয়, "জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে দৈনিক প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা করার বিষয়ে আলোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পত্রিকাটিতে প্রকাশিত 'পাঁচ সচিবের পর আরো ১৬' শীর্ষক সংবাদে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের ভুয়া হিসেবে উপস্থাপন করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার সকালে শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় সংশ্লিষ্টকে মামলা করার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রথম আলোর সংবাদে পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলামের নামও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ নেয়ার তালিকায় দেয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত সচিবের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা করেন। প্রয়োজনে আপনাকে সহযোগিতা করা হবে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম বলেন, আমি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কিন্তু প্রথম আলোর সংবাদে আমার সব অর্জন বৃথা করে দিয়েছে। আমি রণাঙ্গনে মুক্তিযুদ্ধ করেছি। আমার সঙ্গে থাকা এক সাধক রণাঙ্গনে শহীদ হয়েছেন এবং জীবিত এক বন্ধু এখনো সুন্দরবনে নাইট গার্ডের চাকরি করছেন। মুক্তিযুদ্ধের সনদ বিক্রি করে চাকরির সুবিধা নেয়ার মানসিকতা নিয়ে আমি মুক্তিযুদ্ধ করিনি। প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার বিষয়ে আলোচনা প্রসঙ্গে সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাকে মামলা করতে বলেছেন। আমি এখন বই লিখি। আমাকে সবসময় লেখালেখি নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। সামনে বই মেলায় আমার একটা বই বের হবে। নানা কাজে ব্যস্ত থাকতে হয় আমাকে।
তিনি আরো বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সরকারের আমলে আমাকে মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট দেয়া হয়। কিন্তু চাকরিতে যোগদানকালীন সময়ে সার্টিফিকেট নিয়ে বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেয়া সময়সাপেক্ষ ব্যাপার ছিল, তাই তখন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়নি।
তিনি আরো বলেন, আমি কি তাহলে মুক্তিযুদ্ধ করে অপরাধ করে ফেললাম! মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকবাহিনীর বিমান মাথার উপর দিয়ে গেছে তবুও রণাঙ্গন ছাড়িনি। আমরা যদি সেই সময় যুদ্ধ না করতাম তবে পাকবাহিনী গ্রামটাকে জ্বালিয়ে দিতো। এখন শেষ সময়ে এসে আমাকে এবং আমার পরিবারকে দেশবাসীর কাছে ছোট করা হলো।" 
(২)
০৫ জুলাই ২০১৫ ঈসায়ী তারিখে অনলাইন পত্রিকা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে হেডিং হয়, " সৎ সাংবাদিকতা করছে না প্রথম আলো -মতিয়া"
খবরে বলা হয়, "কলের লাঙল কেনায় ভর্তুকির অর্থ বরাদ্দ নিয়ে প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে প্রথম আলোর বিরুদ্ধে অসৎ সাংবাদিকতার অভিযোগ করেছেন মতিয়া চৌধুরী।
ঝিনাইদহের এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে প্রথম আলোর প্রতিবেদকের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার বিষয়টিও রোববার সংসদে ৩০০ বিধিতে দেয়া এক বিবৃতিতে তুলে ধরেন তিনি।
কৃষিমন্ত্রী মতিয়া প্রথম আলোকে উদ্দেশ্য করে বলেন, "যতই বানোয়াট নিউজ ছাপান না কেন, এতে যে আমি খুব একটা উত্তেজিত হবো, এমন না। তারা তাদের ইচ্ছামতো নিউজ করে এবং সেইভাবে পাঠকদের বিভ্রান্ত করে।
"আমি শুধু এটুকু বলবো যে মন্ত্রী বা এমপি হলে পার্লামেন্টে কথা বলতে পারি, তাও সেশন থাকলে। সাধারণ মানুষ কী করবে। সাধারণ মানুষের প্রতিকারের পথটা কী? এর নাম সৎ সাংবাদিকতা না। আই রিপিট- এর নাম সৎ সাংবাদিকতা না, এর নাম সৎ সাংবাদিকতা না।"
সাবেক রাজনৈতিক সহযোদ্ধা সম্পাদিত পত্রিকাটির সমালোচনা করে মতিয়া আরো বলেন, "আমি মন্ত্রী বলে সংসদে বিবৃতি দিয়ে প্রকৃত ঘটনা জানাতে পারছি। কিন্তু সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে অসত্য খবর প্রকাশিত হলে তার প্রতিকার কীভাবে পাবে? প্রতিবাদ দিলেও তারা তিন-চার লাইন দেয় অথবা দেয় না।"
(৩)
২৭ মে ২০১৫ ঈসায়ী অনলাইন পত্রিকা সময়ের কণ্ঠস্বরে হেডিং হয়, " মিথ্যায় প্রথম আলো ফার্স্ট, যুগান্তর দ্বিতীয়, বললেন নৌমন্ত্রী"
খবরে বলা হয়, "দেশে সব মিডিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মিথ্যা বলে 'প্রথম আলো'- এ অভিযোগ নৌপরিবহনমন্ত্রী শাহজাহান খানের। বুধবার দুপুরে মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (ডিসিসিআই) সম্মেলন কক্ষে এক সেমিনারে তিনি এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, সবচেয়ে বেশি মিথ্যা খবর প্রচার করে প্রথম আলো। যার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সম্প্রতি প্রথম আলো গাজীপুরে এ্যাপেক্স কারখানায় শ্রমিকের সন্তান প্রসব নিয়ে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে। পরে আদালতের রায়ে তাদের লাখ টাকার জরিমানা গুনতে হয়।
বুধবার দুপুরে রাজধানী মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি দৈনিকটির সমালোচনায় এসব কথা বলেন।"

--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments: